জগন্নাথপুর উপজেলা Jagannathpur Upazila (সুনামগঞ্জ জেলা) আয়তন: ৩৬৮.২৭ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২৪°৪০´ থেকে ২৪°৩১´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°২৭´ থেকে ৯১°৪১´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে ছাতক ও সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা, দক্ষিণে নবীগঞ্জ উপজেলা, পূর্বে বিশ্বনাথ ও বালাগঞ্জ উপজেলা, পশ্চিমে দিরাই উপজেলা।
নামকরণের ইতিহাস :
১১৯১ খ্রিষ্টাব্দে লাউড় রাজ্যের অধিপতি ছিলেন রাজা বিজয় মাণিক্য। তৎকালে তিনি জগন্নাথ মিশ্রকে দিয়ে বাসুদেব মন্দির প্রতিষ্ঠা করান। পরবর্তীতে এই স্থানকে জগন্নাথ মিশ্রের নামানুসারে “জগন্নাথপুর” বলে ঘোষণা করেন।
জগন্নাথপুরের ইতিহাস :
জগন্নাথপুর রাজা বিজয় মাণিক্যের রাজ্য বলে ঘোষিত। জগন্নাথপুরের পাণ্ডুয়া থেকে রাজা বিজয় মাণিক্য সেই সময় নিজ নামের সঙ্গে দুই স্ত্রীর নাম যুক্ত করে ১১৯১ খ্রিষ্টাব্দে সিক্কা মুদ্রা প্রকাশ করেছিলেন। এই সিক্কা মুদ্রাই রাজা বিজয় মাণিক্যের রাজ্যের প্রমাণ, যা কুবাজপুর গ্রামের মদনমোহন চৌধুরীর পরিবারদের কাছে সংরক্ষিত আছে।
জগন্নাথপুর এককালে বর্তমান ভৌগোলিক সীমানার চেয়ে আরও বড় ছিল। দ্বাদশ শতাব্দী থেকে অষ্টাদশ শতাব্দী পর্যন্ত জগন্নাথপুর রাজ্য লাউড়ের শাখা-রাজ্য ছিল এবং বংশানুক্রমে লাউড়ের নৃপতিগণ কর্তৃক শাসিত হত। দিল্লি সম্রাটদের রেকর্ডে জগন্নাথপুর রাজ্য লাউড়ের এজমালি সম্পদ হিসেবে বিবেচিত এবং শ্রীহট্টের ইতিহাসে বর্ণিত আছে যে, উক্ত লাউড় রাজ্য সর্বদা মোগল সম্রাটদের কাছে স্বাধীন রাজ্য হিসেবে গণ্য ছিল। তাই জগন্নাথপুর রাজ্যের ইতিহাস আলোচনা করতে গেলে প্রাচীন লাউড় রাজ্যের কথা চলে আসে, কারণ এর পত্তনস্থলই হচ্ছে প্রাচীন লাউড়। প্রাচীন লাউড়ের পত্তন সম্পর্ক মূলত প্রাচীন কামরূপ। বৌদ্ধ পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ (৬০২–৬৬৪) কামরূপ রাজার আমন্ত্রণে ৬৪০ খ্রিষ্টাব্দে এদেশে ভ্রমণে এলে শ্রীহট্টকে কামরূপ রাজ্যের অংশ বলে উল্লেখ করেন। উল্লেখ্য, বিভিন্ন বৌদ্ধগ্রন্থেও সিলেটকে সমুদ্র নিকটবর্তী বলা হয়েছে। এছাড়া নিধনপুরে প্রাপ্ত তাম্রলিপিগুলোও তার প্রকৃষ্ট প্রমাণ।
খ্রিস্টপূর্ব ত্রিশ শতাব্দীতে ভগদত্ত নামের জনৈক নৃপতি কামরূপে রাজত্ব করতেন। তার রাজ্য বিবরণে বলা হয় যে, তৎকালে লাউড়ের পাহাড়ে ভগদত্ত রাজার একটি শাখা-রাজধানী ছিল। তিনি যখনই এদেশে আসতেন সেখানেই অবস্থান করতেন এবং লাউড় থেকে দিনারপুর পর্যন্ত নৌকাযোগে ভ্রমণ করতেন। উপরে উল্লেখিত ঐতিহাসিক আলোচনায় প্রমাণ হয় যে, প্রাচীন শ্রীহট্টের নিম্নাঞ্চল তখনকার যুগে গভীর পানির নিচে নিমজ্জিত ছিল। উল্লেখ্য, মহাভারত গ্রন্থের সভাপর্বে লিখিত: “ভিম পণ্ডু বঙ্গদেশ জয় করিয়া তাম্রলিপ্ত এবং সাগরকুলবাসী ম্লেচ্ছদিগকে জয় করেন।” এই তথ্যের ভিত্তিতে ভূতত্ত্ব বিষয়ের পণ্ডিত বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বঙ্গে প্রবেশাধিকার গ্রন্থে মহাভারতে উল্লেখিত বঙ্গ উত্তর-পূর্ব বঙ্গদেশ অর্থে প্রাচীন লাউড় অঞ্চল বলেছেন। সুতরাং উল্লেখিত লাউড় শ্রীহট্টই নয়, বঙ্গ হতেও প্রাচীন। পুরাতাত্ত্বিক রমেশচন্দ্র দত্তের মতে ব্রহ্মপুত্রের তীরবর্তী কামরূপ রাজ্যের বিস্তৃতি প্রায় ২,০০০ মাইল। আসাম, মণিপুর, ময়মনসিংহ, শ্রীহট্ট, কাছাড় প্রভৃতি নিয়ে কামরূপ বিস্তৃত ছিল। সুতরাং, এদিক থেকে বিবেচনায় প্রতিপাদ হয় যে নৃপতি ভগদত্তের লাউড় রাজ্য মহাভারতকালের চেয়েও প্রাচীন। মহাকাব্য মহাভারতে প্রমাণ মেলে যে রাজা ভগদত্ত যুদ্ধে মহাবীর অর্জুন কর্তৃক নিহত হন। ভগদত্ত রাজার পরে তার পুত্রগণের মধ্যে ১৯ জন নৃপতি পর্যায়ক্রমে কামরূপ তথা লাউড়ে রাজত্ব করেন। ভাটেরায় প্রাপ্ত তাম্রফলকে বর্মান, ঈশানদেব তাদেরই বংশধর বলে ইতিহাসবেত্তাগণ উল্লেখ করেছেন। এই রাজাগণ চন্দ্রবংশীয় বলে খ্যাত। উক্ত ১৯ জন নৃপতির অনেকদিন পরে প্রাচীন লাউড় রাজ্যে নৃপতি বিজয় মাণিক্য আবির্ভূত হন। ১১৯১ খ্রিষ্টাব্দে বিজয় মাণিক্য জগন্নাথপুর রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন এবং ছিক্কা মুদ্রার প্রচার করেন।
ইংরেজ আমলে জগন্নাথপুর : ইংরেজ শাসনামলে ১৮৭৭ খ্রিষ্টাব্দে সুনামগঞ্জকে মহকুমায় উন্নীত করা হলে প্রশাসনিক ব্যবস্থা প্রসারে ১৯২২ সালে জগন্নাথপুর থানা গঠিত হয়। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগে এই অঞ্চলদ্বয় পাকিস্তানে অন্তর্ভুক্ত হয়ে বাঙালীর স্বাধীনতা সংগ্রাম বিজয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রশাসনিক অঞ্চলে রূপান্তর হয় । পরবর্তীকালে উন্নীত থানা পরিষদ উপজেলা পরিষদে রূপান্তরিত হয়।
জগন্নাথ পুর থানা :
১৯২২ সালের ২২ জানুয়ারী সরকারী এক ফরমান দ্বারা জগন্নাথপুর থানা ঘোষণা করা হয় এবং উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ১৯৮৩ সালে। পরতীতে ১৯৯৯ সালে পৌরসভা গঠিত হয় ।
জগন্নাথপুর উপজেলা
পৌরসভা | ইউনিয়ন | মৌজা | গ্রাম | জনসংখ্যা শহর | জনসংখ্যা গ্রাম | (প্রতি বর্গ কিমি) |
১ | ৮ | ২৬৩ | ৩১০ | ৩৪৯০৮ | ১৯০৩৬৩ | ৬১২ |
জগন্নাথপুর পৌরসভা :
আয়তন(বর্গ কিমি) | ওয়ার্ড | মহল্লা | জনসংখ্যা | ঘনত্ব(প্রতি বর্গ কিমি) | শিক্ষার হার % |
২৫.৪৫ | ৯ | ৪৩ | ৩৪৯০৮ | ১৩৭২ | ৪৭.৬২ |
জগন্নাথপুর উপজেলার ইউনিয়ন সমূহের তথ্য
ইউনিয়নের নাম ও জিও কোড | আয়তন (একর) | পুরুষ | মহিলা | শিক্ষার হার (%) |
আশারকান্দি ১৭ | ১২৬০৮ | ১২০৮০ | ১১১৬২ | ৪৬.১৮ |
কলকলিয়া ৩৮ | ১৩৪৬৩ | ১৪০৫৭ | ১৩২৩৬ | ৪০.৯৬ |
পাইলগাঁও ৫৭ | ১০৩৪৬ | ১৩৩৫১ | ১৩১৬২ | ৪৩.৩৩ |
পাটালী ৬৬ | ৮০৩৪ | ৯৩২৪ | ৮৭০১ | ৪৭.৮১ |
মীরপুর ৪৭ | ৭১৪২ | ১০৭২৫ | ৯৬৩৩ | ৫১.৫৪ |
রাণীগঞ্জ ৭৬ | ১২১৯৪ | ১৬৮২৮ | ১৫৮৬৯ | ৩৯.৮৮ |
সৈয়দপুর ৮৫ | ৫৪৮৭ | ১০২৮৬ | ৯৪৬১ | ৪৯.২২ |
হলদিপুর ১৯ | ১৫১৬৮ | ১১৪৬৩ | ১১০২৫ | ৪৪.৬৮ |
প্রধান নদী: কুশিয়ারা ও ডাহুকা।
জলাশয় : হাওর ২৫, বিল ৯৮; গাজিয়ালা গ্রুপ, পিংলার হাওর, নলুয়ার হাওর ও পারুয়ার হাওর এবং জামাইকাটা বিল, বোরাট বিল, ফিওরা বিল, কুমারিয়া বিল উল্লেখযোগ্য।
জগন্নাথপুরে বার আউলিয়া : অন্যদিকে ১৩০৩ খ্রিষ্টাব্দে ইয়েমেনদেশীয় তাপস হজরত শাহজালাল (রহ.) ৩৬০ জন সফরসঙ্গী নিয়ে প্রাচীন শ্রীহট্টের গৌড় রাজ্য জয় করেন। শাহজালালের এই সঙ্গী ও অনুসারীগণ ইসলামের পবিত্র বাণী নিয়ে শ্রীহট্টসহ বঙ্গদেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়েন। তারই ধারাবাহিকতায় ৩৬০ আউলিয়ার মধ্য থেকে পর্যায়ক্রমে হজরত শাহ কালাম উদ্দীন কোহাফার নেতৃত্বে ১২ জন আউলিয়া জগন্নাথপুর রাজ্যে আসেন। আগত আউলিয়াদের নাম ও বর্তমানে অবস্থিত মাজার যথাক্রমে:
১. হজরত শাহ কালাম কোহাফা – শাহারপাড়া গ্রাম;
২. সৈয়দ শামস উদ্দিন – সৈয়দপুর গ্রাম,
৩. শাহ কালু – পীরেরগাঁও,
৪. শাহ চান্দ – চান্দভরাং,
৫. দাওর বখশ খতিব ও দিলওয়ার বখশ খতিব – দাওরশাহী বা দাওরাই গ্রাম,
৬. শাহ ফৈজ উদ্দিন বা ফেছন উদ্দিন – ফৈজি বা ফেছি গ্রাম,
৭. সৈয়দ শামস উদ্দিন বিহারি – আটঘর গ্রাম,
৮. শাহ মানিক – মণিহারা গ্রাম,
৯. শাহ জলাল উদ্দিন – কুসিপুর বা কুস্কিপুর গ্রাম,
১০. সৈয়দ বাহাউদ্দিন – মুকান বাজার,
১১. সৈয়দ রুকনুদ্দিন – কদমহটি,
১২. সৈয়দ তাজউদ্দিন – অরম্পুর, সৈয়দ জিয়া উদ্দিন – মুকান বাজার।
উল্লেখ যে, মীরপুরে অবস্থানরত শাহ চান্দ পরবর্তীতে চান্দভরাং গ্রামে চলে যান এবং সেখানেই বর্তমানে তার মাজার অবস্থিত।
মুক্তিযুদ্ধে জগন্নাথপুর : মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ১৯৭১ সালের ৩১ আগস্ট জগন্নাথপুর উপজেলায় শান্তি সভার নামে রাজাকারেরা শ্রীরামসি হাইস্কুলে স্থানীয় শিক্ষক, কর্মচারী, ইউপি সদস্যসহ গণ্যমান্য ও সাধারণ লোকজনের একটি সমাবেশের আয়োজন করে। রাজাকারদের সহযোগিতায় পাকসেনারা উক্ত সভার ১২৬জন লোককে হত্যা করে এবং গ্রামটি জ্বালিয়ে দেয়। এছাড়া ৮ সেপ্টেম্বর পাকসেনারা এ উপজেলার রানীগঞ্জ বাজারে ৩০জন লোককে হত্যা করে এবং ১৫০টি দোকান জ্বালিয়ে দেয়
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি ১৯৭১ সালের ৩১ আগস্ট শান্তি সভার নামে রাজাকাররা শ্রীরামসী হাইস্কুলে স্থানীয় শিক্ষক, কর্মচারী, ইউপি সদস্যসহ গণ্যমান্য ও সাধারণ লোকজনের একটি সমাবেশের আয়োজন করে। রাজাকারদের সহযোগিতায় পাকসেনারা উক্ত সভার ১২৬ জন লোককে হত্যা করে এবং গ্রামটি জ্বালিয়ে দেয়। ৮ সেপ্টেম্বর পাকসেনারা উপজেলার রাণীগঞ্জ বাজারে ৩০ জন লোককে হত্যা করে এবং ১৫০টি দোকান জ্বালিয়ে দেয়।
স্মৃতিস্তম্ভ:
ক. রানিগঞ্জ গণহত্যার স্মৃতিস্তম্ভ :: ১৯৭১ সালের ১ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানী সৈন্যরা জগন্নাথপুর থানার রানিগঞ্জ বাজারে আক্রমণ চালিয়ে বাজারে অগ্নিসংযোগ ও কয়েকশত গ্রামবাসীকে হত্যা করে। এই গণহত্যার শিকার শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এখানে একটি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মিত হয়েছে।
খ. স্মরণে নিবিড় স্বপনে গভীর : ১৯৭১ সালের ৩১ শে আগস্ট জগন্নাথপুর থানার শ্রীরামসীতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক সংঘটিত হত্যাকাণ্ডে গ্রামবাসী শহীদ হন। ১৯৮০ সালে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সুনামগঞ্জ জেলা কমান্ডারের উদ্যোগে শ্রীরামসীর শহীদের স্মরণে একটি স্মারক ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়।
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন : বধ্যভূমি ১; গণকবর ১ (শ্রীরামসী)।
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান : মসজিদ ৩৬০, মন্দির ২১, মাযার ৭।
উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান: ইকড়ছই জামে মসজিদ, বাসুদেব মন্দির।
শিক্ষার হার : গড় হার ৪৫.৩%; পুরুষ ৪৮.১%, মহিলা ৪২.৩%।
উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: জগন্নাথপুর মহাবিদ্যালয়, জগন্নাথপুর স্বরূপচন্দ্র সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২৬), পাইলগাঁও বি,এন উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৯), মীরপুর পাবলিক বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৩১), সৈয়দপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৩), নয়াবন্দর দ্বি-মূখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৭৫), ইসহাকপুর পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৮২) সৈয়দপুর সৈয়দিয়া শামছিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা (১৯০৩), আশারকান্দি জাকির মোহাম্মদ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৮৮৭, প্রাক্তন মধ্যবঙ্গ ও এম.ই স্কুল)।
হাটবাজার ও মেলা : হাটবাজার ৩১, মেলা ৩। জগন্নাথপুর, রাণীগঞ্জ, নয়াবন্দর, সৈয়দপুর ও কেশবপুর বাজার এবং বাসুদেব বাড়ির মেলা উল্লেখযোগ্য।
স্বাস্থ্যকেন্দ্র : উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্র ১, পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র ৩, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র ৫, ব্র্যাক পরিচালিত যক্ষ্মা চিকিৎসা কেন্দ্র ১, হীড বাংলাদেশ পরিচালিত কুষ্ঠ চিকিৎসা কেন্দ্র ১, ক্লিনিক (প্যাথলজি) ২।
লেখা :শাহাবুদ্দিন শুভ
তথ্য সূত্র :
১. উইকিপিডিয়া
২. জেলা তথ্য বাতায়ন
৩. বাংলাপিডিয়া
৪. বাংলাদেশের লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমালা সুনামগঞ্জ, জুন ২০১৪, বাংলা একাডেমী পৃষ্ঠা ৩৯,৪০,৪১,৪২,৬১
৫. শ্রী হট্টের ইতিবৃত্ত পূর্বাংশ – অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি, পৃষ্ঠা ৩৮৪-৩৯৩ প্রকাশক – মোস্তফা সেলিম, উৎস প্রকাশন ২০১৭
৬. হযরত শাহজালাল ও সিলেটের ইতিহাস, সৈয়দ মর্তুজা আলী, উৎস সংস্করণ জুলাই ২০০৩, পৃষ্ঠা ৩৩,৩৪
৭. সিলেটের ইতিহাস, সংগ্রহ ও সম্পাদনা : কমল চৌধুরী, দে’জ পাবিলিশিং, কলকাতা, জানুয়ারি ২০১২, পৃষ্ঠা ২১, ২০৯
৮. সুনামগঞ্জ জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য : আবু আলী সাজ্জাদ হোসাইন, পৃষ্ট ৯, ৬৩ । ডিসেম্বর ১৯৯৫, প্রকাশক এম এ রশিদ চৌধুরী
৯. মুক্তিযুদ্ধের আঞ্চলিক ইতিহাস, – সিলেট, লে. কর্ণেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির, বীরপ্রতীক, বাংলা একাডেমী, এপ্রিল ২০১৮ পৃষ্ঠা ২৯৬
১০. সিলেট বিভাগের প্রশাসন ও ভূমি ব্যবস্থা ,মোঃ: হাফিজুর রহমান ভূঁইয়া, সেপ্টেম্বর ১৯৯৮, পৃষ্ঠা ৭১,
১১. জনসংখ্যা ২০০১ সালের শুমারী অনুযায়ী
১২. স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্য: তথ্য বাতায়ন
১৩. আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো; জগন্নাথপুর উপজেলার মাঠ পর্যায়ের প্রতিবেদন ২০১০।
১৪. বাংলাদেশ ভ্রমণ সঙ্গী, মোস্তাফা সেলিম, ২য় সংস্করণ ২০১৩, পৃষ্ঠা ২১৫
১৫. বাংলাদেমের স্বাধীনতা যুদ্ধ সেক্টরভিত্তিক ইতিহাস, সেক্টর ৪, মার্চ ২০০৬, পৃষ্ঠা
১৬. জগন্নাথপুর উপজেলার মানচিত্র বাংলা পিডিয়া থেকে
1 thought on “জগন্নাথপুর উপজেলা”