বড়লেখা উপজেলা Barlekha Upazila (মৌলভীবাজার জেলা) : দেশের একটি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন জনপদ দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্তবর্তী সিলেট বিভাগ। এই বিভাগেরই মৌলভীবাজার জেলার উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্তবর্তী উপজেলা হচ্ছে বড়লেখা। আয়তন: ৩১৫.৫৮ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২৪°৩৬´ থেকে ২৪°৫০´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯২°০১´ থেকে ৯০°১৮´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার, দক্ষিণে জুড়ী উপজেলা, পূর্বে ভারতের আসাম রাজ্য, পশ্চিমে কুলাউড়া, ফেঞ্চুগঞ্জ ও গোলাপগঞ্জ উপজেলা। ভারতের সঙ্গে আন্তর্জাতিক সীমান্তের দৈর্ঘ্য ২০ কিমি।
ইতিহাস : ভারতবর্ষের ইতিহাস থেকে জানা যায়, লর্ড কার্জন ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গদেশকে দ্বিখণ্ডিত করে পূর্ব বঙ্গকে আসামের সঙ্গে যুক্ত করেন। সে ফলশ্রুতিতে শুরু হয় স্বদেশী আন্দোলন। ১৯১০ খ্রিস্টাব্দে ইংরেজ নরপতি সপ্তম এডওয়ার্ড মারা যাওয়ার পর ব্রিটিশ সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হন সম্রাট পঞ্চম জর্জ। ১৯১১ খ্রিস্টাব্দে পঞ্চম জর্জের ভারতবর্ষে আগমনের মধ্য দিয়ে বঙ্গভঙ্গ রহিত হয়। কিন্তু শ্রী বিলাস এর শ্রী-ভূমি শ্রীহট্ট থেকে যায় আসামের সঙ্গে। শ্রীহট্টে ছিল চারটি মহকুমা। সদর শ্রীহট্ট, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ ও করিমগঞ্জ।
সদর মহকুমা আয়তনে বড় হওয়ায় ১৮৮২ খ্রিস্টাব্দে এটিকে বিভক্ত করে দক্ষিণ শ্রীহট্ট মহকুমার সৃষ্টি হয়। করিমগঞ্জ মহকুমায় ছিল ০৫ টি থানা- করিমগঞ্জ, জলঢুপ, পাথারকান্দি, রাতাবাড়ি, বদরপুর। ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দের ১৮ মে তারিখে ৫৪৩৩ নং সরকারি নোটিফিকেশনের মাধ্যমে জলঢুপ থানাকে দ্বিধাবিভক্ত করার ফলে বড়লেখা-বিয়ানীবাজার থানার সৃষ্টি হয়। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণের সুবাদে ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দের ১ জুলাই থেকে বড়লেখাকে একটি স্বতন্ত্র উপজেলা হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়।
থানা : প্রশাসনিক থানা গঠিত হয় ১৯৪০ সালে এবং থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ১৯৮৩ সালের ১ জুলাই।
বড়লেখা উপজেলা
পৌরসভা | ইউনিয়ন | মৌজা | গ্রাম | জনসংখ্যা শহর | জনসংখ্যা গ্রাম | (প্রতি বর্গ কিমি) |
১ | ৮ | ১০৯ | ২৫৩ | ১৪৩৬৫ | ১৪০৮৫৬ | ৪৯২ |
উপজেলা শহর
আয়তন (বর্গকিমি) | মৌজা | লোকসংখ্যা | ঘনত্ব(প্রতি বর্গ কিমি) | শিক্ষার হার |
১০.১৮ | ১০ | ২৭৪৫৩ | ২৬৯৭ | ৫৪.৮ |
বড়লেখা উপজেলার ইউনিয়ন সমূহের তথ্য
ইউনিয়নের নাম ও জিও কোড | আয়তন (একর) | পুরুষ | মহিলা | শিক্ষার হার (%) |
উত্তর দক্ষিণভাগ ৮০ | ৭৭১১ | ৬৭২৭ | ৬৮০৬ | ৩৯.১৯ |
উত্তর শাহবাজপুর ৮৫ | ১১২১০ | ৯৩৩১ | ৯৬০৬ | ৩৭.০১ |
তালিমপুর ৯৪ | ২০৬৫৮ | ৮৬৮৩ | ৮৭১৮ | ৪১.১২ |
দক্ষিণ শাহবাজপুর ২৯ | ১১৫৫৪ | ১০৩১৬ | ১০২০৬ | ৩৪.৮৫ |
দাসের বাজার ৩৯ | ৫৩২২ | ৮৬৫০ | ৭৮৩৩ | ৫২.০৯ |
নিজ বাহাদুরপুর ৬৩ | ৬০৮২ | ৯৩৮৭ | ৯৫৮৩ | ৪৬.৮৫ |
বড়লেখা ০৭ | ১০০৬৭ | ১৮৩১৪ | ১৭৩৯৪ | ৪৮.৫৫ |
বর্নি ১৫ | ৩৭৭৫ | ৬৫৮১ | ৭০৮৬ | ৩৯.৬০ |
জনসংখ্যা ১৫৫২২১; পুরুষ ৭৭৯৮৯, মহিলা ৭৭২৩২। মুসলিম ১৩০৪১৬, হিন্দু ২৩৪৮৩, বৌদ্ধ ১২৬৯ এবং অন্যান্য ৫৩। এ উপজেলায় মনিপুরী, খাসিয়া, সাঁওতাল প্রভৃতি আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে।
প্রাচীন নিদর্শনাদি : প্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্ন-সম্পদ দাসের বাজার ইউনিয়নের লঘাটি গ্রামে অবস্থিত খাজা মসজিদ (আনুমানিক ষোড়শ শতাব্দীতে নির্মিত), মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতের কাছে অবস্থিত মাধব মন্দির।
ঐতিহাসিক ঘটনাবলি : ১৮৫৭ সালের ঐতিহাসিক সিপাহী বিপ্লবের সময় উপজেলার শাহবাজপুরের অদূরে এক প্রচণ্ড যুদ্ধ হয়। এ যুদ্ধে ২৬ জন বিপ্লবী সিপাহী মৃত্যুবরণ করে। ব্রিটিশ আমলে এ উপজেলায় ঐতিহাসিক নানকার বিদ্রোহ সংঘটিত হয়। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় এ উপজেলা ৪ নং সেক্টরের অধীন ছিল। ২৭ মার্চ সূচিত হয় প্রতিরোধ এবং ৬ মে পর্যন্ত বড়লেখা হানাদার শত্রু মুক্ত ছিল। বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে বেশ কয়েকজন পাকসেনা নিহত হয়। ৬ ডিসেম্বর বড়লেখা শত্রু মুক্ত হয়।
মুক্তিযুদ্ধ ::
ক) শাহবাজপুর-লাতু সংঘর্ষ : (১০ আগস্ট ৭১) : বড়লেখার লাতু রেলস্টেশনে ১৫ মিনিট যুদ্ধ চলার পর পাকিস্তানী বাহিনী পালাতে শুরু করে এবং ৭ টার মধ্যে শাহবাজপুরের লাতু রেলস্টেশন থেকে পাকিস্তানী বাহিনীর একটা বড় অংশ পালিয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত দখল বজায় রাখতে ব্যর্থ হলে লাতু রেল স্টেশন যুদ্ধটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। পাকিস্তানী বাহিনী তাদের ৫ জনের লাশ রেখে পালিয়ে যায় এবং ৬ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন এবং ৫ জন আহত হন।
খ) শাহবাজপুর-লাতু সংঘর্ষ : (৯-১৮ সেপ্টেম্বর ৭১) শাহবাজপুর এলাকার পাকিস্তানী সৈন্য ও মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে ১৩ সেপ্টেম্বর একটি বড় ধরণের যুদ্ধ সংগঠিত যুদ্ধ হয়। এই দিনে ১৫ জন পাকিস্তানী সৈন্য ও রাজাকার নিহত হয়। অপর দিকে মুক্তিযোদ্ধাদের কোন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
গ) শহিদ ডাক্তার আবদুন নুর স্মৃতি ফলক : বড়লেখা থানার দৌলতপুর গ্রামের বাসিন্দা চিকিৎসক আবদুন নুর মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারী চাকরি ইস্তফা দিয়ে নিয়ে নিজ গ্রামে ফিরে এসে মানব সেবায় নিয়োজিত করেন ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কাজ করতে থাকেন। ফলে এদেশীয় দোসরদের সহযোগিতায় ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তানী সৈন্যরা আবদুন নুর কে সেনা চাউনিতে নিয়ে হত্যা করে। ১৯৭২ সালের ২ জানুয়ারি শাহবাজপুর বধ্যভূমিতে থেকে তার মৃতদেহ তুলে এনে দৌলতপুরে দাফন করা হয়েছে। লাল ইটের গাঁথুনির এই ফলকের ওপর বসানো একটি মার্বেল পাথরে শহীদের শাহাদাতের তারিখ লিপিবদ্ধ করা আছে আর শীর্ষে শোভা পাচ্ছে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা।
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন : বধ্যভূমি ৪ (শাহবাজপুর, বড়লেখা, ছোটলেখা, লক্ষ্মীছড়া)।
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান : মসজিদ ৩৫২, মন্দির ৬১, গির্জা ৯। উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান: খাজা মসজিদ, চান্দগ্রাম মসজিদ, শাহবাজপুর মসজিদ, মাধবকুণ্ড মন্দির।
শিক্ষার হার : গড় হার ৪২.৭%; পুরুষ ৪৬.৩%, মহিলা ৩৯.১%।
উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: বড়লেখা ডিগ্রি কলেজ (১৯৮৬), এবাদুর রহমান চৌধুরী টেকনিক্যাল এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজ (২০০৪), ছিদ্দিক আলী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২৭), পি সি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৩৩), শাহবাজপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ (১৯৪০), ভাগাডহর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৮০০), ভট্টলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৮০৫), বর্ণি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৮০৫), সুজাউল আলিয়া মাদ্রাসা (১৮৯০), গাংকুল মাদ্রাসা, চান্দগ্রাম মাদ্রাসা, দৌলতপুর মাদ্রাসা উল্লেখযোগ্য।
হাওড় : বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় হাওর ‘হাকালুকি’র একাংশ এ উপজেলার অন্তর্ভুক্ত। হাকালুকি হাওরের মোট আয়তন ১৮১.১৫ বর্গ কিলোমিটারের মধ্যে বড়লেখার অন্তর্ভুক্ত ৭২.৪৬ বর্গ কিমি।
মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত : মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত বাংলাদেশের বৃহত্তম জলপ্রপাত। প্রায় ২০০ ফুট উঁচু টিলা হতে পাহাড়ি ঝর্নার পতিত জলরাশি পর্যটকের জন্য আকর্ষণীয়। এ জলপ্রপাতের নিকটেই খাসিয়া নৃ-গোষ্ঠীর বসবাস। জলপ্রপাতের চতুর্দিকে বিশাল বনভূমি অবস্থিত। মাধবকুণ্ড ইকোপার্কে প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ পর্যটকের সমাগম ঘটে। তাছাড়া এ মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত সংলগ্ন কুণ্ডে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের চৈত্রমাসের মধুকৃষ্ণা ত্রয়োদশী তিথিতে বারুণী স্নান হয় এবং মেলা বসে। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের এটি একটি তীর্থ স্থান।
কিভাবে যাওয়া যায়: মৌলভীবাজার হতে বড়লেখা-গামী বাসযোগে বড়লেখা পৌছার আগে কাঠালতলী নামক বাজারে নামতে হবে। সেখান থেকে সিএনজি অটোরিক্সা যোগে ০৮ কিলোমিটার পূর্বে মাধবকুণ্ড যাওয়া যায়।
পরিককুণ্ড : মাধবকুণ্ডের পাশেই আছে আরেক জলপ্রপাত পরিকুন্ড। এটি দেখতেও অনন্য। তবে মাধবকুণ্ডের মত এর উচ্চতা বেশী নয়।
দর্শনীয় স্থান : পাথারিয়া পাহাড়ে মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত, সমনভাগ চা-বাগান লেক ও হাকালুকি হাওর।
প্রাকৃতিক সম্পদ : বড়লেখা উপজেলা প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর বৈচিত্র্যময় এক ভূখণ্ড। নয়নাভিরাম সবুজের সমারোহ শাহবাজপুর, বোবারতল, সমনভাগ, সুজানগর, মাধবকুণ্ড, দক্ষিণ শাহবাজপুর, উত্তর শাহবাজপুর, দক্ষিণভাগ দক্ষিনসহ ১১ টি চা বাগানের চা সম্পদ ; হাকালুকি হাওড়ের জলমহাল থেকে উৎপাদিত মাছ ও ফসল;সুজানগরের আগর গাছ থেকে উৎপাদিত আগর আতর শিল্প প্রভৃতি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করছে।
ভূপ্রকৃতি: এ উপজেলা ৪ টি ভূ-প্রাকৃতিক অঞ্চল নিয়ে গঠিত। পাহাড়ি অঞ্চল -ছোট বড় মাঝারি উঁচু-নীচু পাহাড় রয়েছে যা উপজেলার পূর্বাংশে অবস্থিত। মধ্যাংশে সমতলভূমি,পশ্চিমাংশে বৃহত্তর হাকালুকি হাওড়।
জলবায়ু : উপজেলার জলবায়ু ভৌগোলিক অবস্থানের দিক থেকে জাতীয় সার্বিক জলবায়ুর অনুরূপ। ভূমি বৈচিত্র্যের কারণে গ্রীষ্মকালে গরম এবং শীতকালে শীত একটু বেশী অনুভূত হয়। একই কারণে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ও দেশের অপরাপর অঞ্চল থেকে এখানে একটু বেশী।
আগর বাগান : বড়লেখা উপজেলা থেকে প্রায় ৮ কিঃমিঃ দক্ষিণ-পশ্চিমে সুজানগর ইউনিয়নের প্রত্যেকটা গ্রামে প্রায় ৪/৫ হাজার একর জায়গা জুড়ে বৃহৎ আগর বাগান রয়েছে।
হাটবাজার ও মেলা : হাটবাজার ২৩। পুরাতন বড়লেখা বাজার, হাজীগঞ্জ বাজার, চান্দগ্রাম বাজার, শাহবাজপুর বাজার, ভবানীগঞ্জ বাজার উল্লেখযোগ্য।
প্রধান রপ্তানি : দ্রব্য চা, সুগন্ধি আতর, আগরবাতি।
প্রাকৃতিক সম্পদ : ১৯৫১ সালে কাঁঠালতলীর বিওসি তৈল কূপ ড্রিলিংএর সময় তেলের অত্যধিক চাপের ফলে সিমেন্ট প্লাগ দিয়ে এটি সীল করে দেয়া হয়। এছাড়া উপজেলার পাথারিয়া পাহাড় ও দুর্গম বোবারতল এলাকায় কয়লা সম্পদ মজুদ আছে। এ উপজেলার বনাঞ্চল ৯১৮৭.৫৫ হেক্টর এলাকা জুড়ে অবস্থিত।
স্বাস্থ্যকেন্দ্র : উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্র ১, উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্র ১, পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র ৬, ক্লিনিক ২।
লেখা :শাহাবুদ্দিন শুভ
তথ্য সূত্র :
১. উইকিপিডিয়া
২. উপজেলা তথ্য বাতায়ন
৩. বাংলাপিডিয়া
৪. শ্রী হট্টের ইতিবৃত্ত পূর্বাংশ – অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি, পৃষ্ঠা ৪২,৫৯ প্রকাশক – মোস্তফা সেলিম, উৎস প্রকাশন ২০১৭
৫. মুক্তিযুদ্ধের আঞ্চলিক ইতিহাস, – সিলেট, লে. কর্ণেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির, বীরপ্রতীক, বাংলা একাডেমী, এপ্রিল ২০১৮ পৃষ্ঠা ১৪৬,১৪৭,১৪৯, ২৯৮
৬. সিলেট বিভাগের প্রশাসন ও ভূমি ব্যবস্থা ,মোঃ: হাফিজুর রহমান ভূঁইয়া, সেপ্টেম্বর ১৯৯৮, পৃষ্ঠা ৭১,
৭. জনসংখ্যা ২০০১ সালের শুমারী অনুযায়ী
৮. স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্য: তথ্য বাতায়ন
৯. আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো; বড়লেখা উপজেলার মাঠ পর্যায়ের প্রতিবেদন ২০১০।
১০. বাংলাদেশ ভ্রমণ সঙ্গী, মোস্তাফা সেলিম, ২য় সংস্করণ ২০১৩, পৃষ্ঠা ২০৬
১১. বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ সেক্টরভিত্তিক ইতিহাস, সেক্টর ৪, মার্চ ২০০৬, পৃষ্ঠা ৯২,৯৩, ৯৮,৯৯, ১০০, ১০৫, ১০৬
১২.বড়লেখার মানচিত্র বাংলা পিডিয়া থেকে
1 thought on “বড়লেখা উপজেলা”